শেষ ভালো যার, সব ভালো তার!


গতকাল  দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে শক্তিশালী দিল্লিকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করল কলকাতা নাইট রাইডার্স! টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছিল দিল্লি ক্যাপিটালসের। কিন্তু দলীয় 32 রানের মাথায় বরুন  চক্রবর্তীর অসাধারণ বলে আউট হয়ে যায় পৃথবী শাহ। কলকাতার শক্তিশালী বোলিং লাইন আপ ভালোই চাপের মুখে রেখেছিল দিল্লি ক্যাপিটালস এর ব্যাটসম্যানদের। দলীয় 71 রানের মাথায় শিভাম মাভির অসাধারণ বলে বোল্ড আউট হয়ে যায় স্টোনিস! তারপর ক্রমান্বয়ে উইকেট হারাতে থাকে দিল্লি ক্যাপিটালস। কলকাতার বলারদের ইকনোমিক্যাল বোলিংয়ে ভালোই চাপের মুখে ছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। শেষের দিকে সিমরন হেইটমায়ার এর  মারমুখী ব্যাটিংয়ে কলকাতাকে 136 রানে টার্গেট  দেয় দিল্লি ক্যাপিটালস।



 জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ভিনকাতিশ আইয়ার ও শুভমান গিল এর দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ম্যাচটি প্রায় হাতের কাছে চলে এসেছিল। দলীয় 96 রানের মাথায় ভিনকাতিশ আইয়ার 51 রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। তখন ১২.২ ওভারের খেলা চলছিলো। তারপর দলীয় 123 রানের মাথায় আউট হয়ে যান নিতিশ রানা।  তখন ও ম্যাচ টি কলকাতা নাইট রাইডার্স এর হাতে ছিল। কিন্তু এর পরেই শুরু হয়ে যায় দিল্লি ক্যাপিটালস এর বোলারদের তাণ্ডব। জয়ের জন্য তখন কলকাতার প্রয়োজন 24 বলে 13 রান। দলীয় 125 রানের মাথায় আউট হয়ে যান শুভমান গিল! তারপর এক এক করে আসে আর আউট হয়ে যায় কলকাতার ব্যাটসম্যানরা। গিল আউট হওয়ার পর দীনেশ কার্তিক  আউট হয়ে যায় 3 বলে 0 রান করে গতকাল  দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে শক্তিশালী দিল্লিকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করল কলকাতা নাইট রাইডার্স! টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছিল দিল্লি ক্যাপিটালসের। কিন্তু দলীয় 32 রানের মাথায় বরুন  চক্রবর্তীর অসাধারণ বলে আউট হয়ে যায় পৃথবী শাহ। কলকাতার শক্তিশালী বোলিং লাইন আপ ভালোই চাপের মুখে রেখেছিল দিল্লি ক্যাপিটালস এর ব্যাটসম্যানদের। দলীয় 71 রানের মাথায় শিভাম মাভির অসাধারণ বলে বোল্ড আউট হয়ে যায় স্টোনিস! 



তারপর ক্রমান্বয়ে উইকেট হারাতে থাকে দিল্লি ক্যাপিটালস। কলকাতার বলারদের ইকনোমিক্যাল বোলিংয়ে ভালোই চাপের মুখে ছিল দিল্লি ক্যাপিটালস। শেষের দিকে সিমরন হেইটমায়ার এর  মারমুখী ব্যাটিংয়ে কলকাতাকে 136 রানে টার্গেট  দেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ভিনকাতিশ আইয়ার ও শুভমান গিল এর দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ম্যাচটি প্রায় হাতের কাছে চলে এসেছিল। দলীয় 96 রানের মাথায় ভিনকাতিশ আইয়ার 51 রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন। তখন ১২.২ ওভারের খেলা চলছিলো। তারপর দলীয় 123 রানের মাথায় আউট হয়ে যান নিতিশ রানা।  তখন ও ম্যাচ টি কলকাতা নাইট রাইডার্স এর হাতে ছিল। কিন্তু এর পরেই শুরু হয়ে যায় দিল্লি ক্যাপিটালস এর বোলারদের তাণ্ডব। জয়ের জন্য তখন কলকাতার প্রয়োজন 24 বলে 13 রান। দলীয় 125 রানের মাথায় আউট হয়ে যান শুভমান গিল! তারপর এক এক করে আসে আর আউট হয়ে যায় কলকাতার ব্যাটসম্যানরা। গিল আউট হওয়ার পর দীনেশ কার্তিক  আউট হয়ে যায় 3 বলে 0 রান করে। অধিনায়ক ইয়ন মর্গানও 3 বলে 0 রান করে আউট হয়। সুনীল নারিন ও সাকিব আল হাসানও 0 রান করে আউট হন।  দিল্লি ক্যাপিটালস এর বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স এর শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল 7 রান! প্রথম বলে 1 রান নেন রাহুল ত্রিপাতি। স্ট্রাইকে তখন শাকিব আল হাসান,  শাকিবের উচিত ছিল তখন ম্যাচটা জিতিয়ে আনা। কিন্তু সাকিবও দুই বল খেয়ে আউট হয়ে যান! তখন তিন বলে প্রয়োজন ছয় রান। সুনীল নারিনও এসে প্রথম বলে আউট হয়ে যান। দুই বলে দরকার ছয় রান। স্ট্রাইকে তখন রাহুল ত্রিপাতি এবং বোলিংয়ে রবীচন্দ্র আশ্বিন। পরের বলেই ছক্কা মারেন ত্রিপাতি এবং জিতে যায় কলকাতা। 



দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচ হারার পর তাদের টিমের অনেক প্লেয়ারেই কেঁদে দিয়েছিলেন। আর অন্যদিকে কলকাতা টিমের মধ্যে আনন্দের বন্যা বইছিলো। দিল্লিতে দেখে মনে হয়েছিল তারা ফাইনাল খেলবে। পরপর দুটি চান্স মিস করা তারা ফাইনালে  উঠতে পারেনি। আর অন্যদিকে কলকাতার এক সময় টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। অথচ সেই কলকাতা এখন স্বপ্নের ফাইনালে! কলকাতা বোলিং লাইন আপটা অনেক ভালো।ভাবা যায় রাসেলকে ছাড়াই কলকাতা স্বপ্নের ফাইনালে! এজন্যই বলা হয় শেষ ভাল যার, সব ভালো তার। আগামী ১৫ই অক্টোবর চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ফাইনাল লড়বে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

নবীনতর পূর্বতন